এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামের মিডিয়া সেন্টারের সামনে দুজন ভারতীয় ইউটিউবারকে দেখা গেল। ট্রাইপডে মোবাইল বসিয়ে দুজনই লাইভে দর্শকদের সঙ্গে কথা বলছেন। একজন হিন্দিতে, একজন তামিল ভাষায়। দুজনের মুখে কিছুক্ষণ পরপরই একটা নাম শোনা যাচ্ছিল—নাহিদ রানা। পাকিস্তানের এক নম্বর ব্যাটসম্যান বাবর আজমকে যেভাবে আউট করেছেন, তা নিয়ে একজনকে অনেকক্ষণ আলাপ করতে শোনা গেল। ছোট ছোট স্পেলের আগুনে বোলিংয়ে কীভাবে নাহিদ ম্যাচ ঘুরিয়ে দেন, সেই গল্প বলছিলেন অন্যজন।
চিপকের প্রেসবক্সে কয়েকজন ভারতীয় সাংবাদিকও ২১ বছর বয়সী চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছেলেটির উঠে আসার গল্প শুনতে চাইলেন। বছর চারেক আগে ক্রিকেট বল হাতে নেওয়া ছেলেটার এত অল্প সময়ে এত দূর পৌঁছে যাওয়ার কথা কিছুক্ষণ মনোযোগ দিয়ে শুনলেন।
এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামের মিডিয়া সেন্টারের সামনে দুজন ভারতীয় ইউটিউবারকে দেখা গেল। ট্রাইপডে মোবাইল বসিয়ে দুজনই লাইভে দর্শকদের সঙ্গে কথা বলছেন। একজন হিন্দিতে, একজন তামিল ভাষায়। দুজনের মুখে কিছুক্ষণ পরপরই একটা নাম শোনা যাচ্ছিল—নাহিদ রানা। পাকিস্তানের এক নম্বর ব্যাটসম্যান বাবর আজমকে যেভাবে আউট করেছেন, তা নিয়ে একজনকে অনেকক্ষণ আলাপ করতে শোনা গেল। ছোট ছোট স্পেলের আগুনে বোলিংয়ে কীভাবে নাহিদ ম্যাচ ঘুরিয়ে দেন, সেই গল্প বলছিলেন অন্যজন।
চিপকের প্রেসবক্সে কয়েকজন ভারতীয় সাংবাদিকও ২১ বছর বয়সী চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছেলেটির উঠে আসার গল্প শুনতে চাইলেন। বছর চারেক আগে ক্রিকেট বল হাতে নেওয়া ছেলেটার এত অল্প সময়ে এত দূর পৌঁছে যাওয়ার কথা কিছুক্ষণ মনোযোগ দিয়ে শুনলেন।এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামের মিডিয়া সেন্টারের সামনে দুজন ভারতীয় ইউটিউবারকে দেখা গেল। ট্রাইপডে মোবাইল বসিয়ে দুজনই লাইভে দর্শকদের সঙ্গে কথা বলছেন। একজন হিন্দিতে, একজন তামিল ভাষায়। দুজনের মুখে কিছুক্ষণ পরপরই একটা নাম শোনা যাচ্ছিল—নাহিদ রানা। পাকিস্তানের এক নম্বর ব্যাটসম্যান বাবর আজমকে যেভাবে আউট করেছেন, তা নিয়ে একজনকে অনেকক্ষণ আলাপ করতে শোনা গেল। ছোট ছোট স্পেলের আগুনে বোলিংয়ে কীভাবে নাহিদ ম্যাচ ঘুরিয়ে দেন, সেই গল্প বলছিলেন অন্যজন।
চিপকের প্রেসবক্সে কয়েকজন ভারতীয় সাংবাদিকও ২১ বছর বয়সী চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছেলেটির উঠে আসার গল্প শুনতে চাইলেন। বছর চারেক আগে ক্রিকেট বল হাতে নেওয়া ছেলেটার এত অল্প সময়ে এত দূর পৌঁছে যাওয়ার কথা কিছুক্ষণ মনোযোগ দিয়ে শুনলেন।এমএ চিদাম্বরম স্টেডিয়ামের মিডিয়া সেন্টারের সামনে দুজন ভারতীয় ইউটিউবারকে দেখা গেল। ট্রাইপডে মোবাইল বসিয়ে দুজনই লাইভে দর্শকদের সঙ্গে কথা বলছেন। একজন হিন্দিতে, একজন তামিল ভাষায়। দুজনের মুখে কিছুক্ষণ পরপরই একটা নাম শোনা যাচ্ছিল—নাহিদ রানা। পাকিস্তানের এক নম্বর ব্যাটসম্যান বাবর আজমকে যেভাবে আউট করেছেন, তা নিয়ে একজনকে অনেকক্ষণ আলাপ করতে শোনা গেল। ছোট ছোট স্পেলের আগুনে বোলিংয়ে কীভাবে নাহিদ ম্যাচ ঘুরিয়ে দেন, সেই গল্প বলছিলেন অন্যজন।
চিপকের প্রেসবক্সে কয়েকজন ভারতীয় সাংবাদিকও ২১ বছর বয়সী চাঁপাইনবাবগঞ্জের ছেলেটির উঠে আসার গল্প শুনতে চাইলেন। বছর চারেক আগে ক্রিকেট বল হাতে নেওয়া ছেলেটার এত অল্প সময়ে এত দূর পৌঁছে যাওয়ার কথা কিছুক্ষণ মনোযোগ দিয়ে শুনলেন।