হল্লা চলছে। পক্ষে-বিপক্ষে ছুটছে কথার তুবড়ি। আদর্শকে বইমেলায় স্টল দেওয়া হয়নি। কাজটা ঠিক হয়েছে; ঠিক হয়নি। ফারাজকে ‘নায়ক’ বানানো হয়েছে। ব্যাপারটা ঠিক হয়েছে; ঠিক হয়নি। ঠিক-বেঠিকের বাইরেও এক দিগন্তের সন্ধান করেছিলেন মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমি। মিলনের আকুতি প্রকাশে তিনি কবিতায় বলেছিলেন, ‘তোমার সাথে মিলব আবার ঠিক-বেঠিকের বাইরে।’
ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়ার মতো, রাজনীতি নিয়ে বলতে বসে সুফিদর্শন গাইছি না। রাজনীতির অন্তরে উঁকি দিয়ে দেখছি, এ দেশের রাজনীতি আজ কট্টর মিলন-বিভেদের ডাইকোটোমিতে বন্দী। ‘হয় তুমি আমার দলে, নয় তুমি আমার শত্রু’—এমনই এক আবহ বিরাজমান।
কথায় কথায় একে অন্যকে নানা ট্যাগ মেরে দিচ্ছি। যা কিছু নিজের মতের সঙ্গে মেলে না তার সবকিছুই ‘নিয়ন্ত্রণ’ করার ধুন্দুমার আয়োজন দেখছি চতুর্দিকে। এ আয়োজন কট্টর ও উদার তথা রক্ষণশীল ও প্রগতিশীল দুই শিবিরেই দেদার চলছে। আয়োজনের বহর দেখে মনে হয়, ‘কেহ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান’।হল্লা চলছে। পক্ষে-বিপক্ষে ছুটছে কথার তুবড়ি। আদর্শকে বইমেলায় স্টল দেওয়া হয়নি। কাজটা ঠিক হয়েছে; ঠিক হয়নি। ফারাজকে ‘নায়ক’ বানানো হয়েছে। ব্যাপারটা ঠিক হয়েছে; ঠিক হয়নি। ঠিক-বেঠিকের বাইরেও এক দিগন্তের সন্ধান করেছিলেন মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমি। মিলনের আকুতি প্রকাশে তিনি কবিতায় বলেছিলেন, ‘তোমার সাথে মিলব আবার ঠিক-বেঠিকের বাইরে।’
ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়ার মতো, রাজনীতি নিয়ে বলতে বসে সুফিদর্শন গাইছি না। রাজনীতির অন্তরে উঁকি দিয়ে দেখছি, এ দেশের রাজনীতি আজ কট্টর মিলন-বিভেদের ডাইকোটোমিতে বন্দী। ‘হয় তুমি আমার দলে, নয় তুমি আমার শত্রু’—এমনই এক আবহ বিরাজমান।
কথায় কথায় একে অন্যকে নানা ট্যাগ মেরে দিচ্ছি। যা কিছু নিজের মতের সঙ্গে মেলে না তার সবকিছুই ‘নিয়ন্ত্রণ’ করার ধুন্দুমার আয়োজন দেখছি চতুর্দিকে। এ আয়োজন কট্টর ও উদার তথা রক্ষণশীল ও প্রগতিশীল দুই শিবিরেই দেদার চলছে। আয়োজনের বহর দেখে মনে হয়, ‘কেহ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান’।হল্লা চলছে। পক্ষে-বিপক্ষে ছুটছে কথার তুবড়ি। আদর্শকে বইমেলায় স্টল দেওয়া হয়নি। কাজটা ঠিক হয়েছে; ঠিক হয়নি। ফারাজকে ‘নায়ক’ বানানো হয়েছে। ব্যাপারটা ঠিক হয়েছে; ঠিক হয়নি। ঠিক-বেঠিকের বাইরেও এক দিগন্তের সন্ধান করেছিলেন মাওলানা জালাল উদ্দিন রুমি। মিলনের আকুতি প্রকাশে তিনি কবিতায় বলেছিলেন, ‘তোমার সাথে মিলব আবার ঠিক-বেঠিকের বাইরে।’
ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়ার মতো, রাজনীতি নিয়ে বলতে বসে সুফিদর্শন গাইছি না। রাজনীতির অন্তরে উঁকি দিয়ে দেখছি, এ দেশের রাজনীতি আজ কট্টর মিলন-বিভেদের ডাইকোটোমিতে বন্দী। ‘হয় তুমি আমার দলে, নয় তুমি আমার শত্রু’—এমনই এক আবহ বিরাজমান।
কথায় কথায় একে অন্যকে নানা ট্যাগ মেরে দিচ্ছি। যা কিছু নিজের মতের সঙ্গে মেলে না তার সবকিছুই ‘নিয়ন্ত্রণ’ করার ধুন্দুমার আয়োজন দেখছি চতুর্দিকে। এ আয়োজন কট্টর ও উদার তথা রক্ষণশীল ও প্রগতিশীল দুই শিবিরেই দেদার চলছে। আয়োজনের বহর দেখে মনে হয়, ‘কেহ কারে নাহি ছাড়ে সমানে সমান’।